
রক্তের উচ্চচাপ বা রক্তে শর্করার পরিমাণ বেশি কিংবা যারা খুব স্থুলতায় ভুগছে তাদের হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে। মূলত হার্ট অ্যাটাক যেকোন বয়সের মানুষের হতে পারে। আবার হার্ট অ্যাটাক যেকোন সময়ে হতে পারে। অনেকে আবার মনে করে মেয়েদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি নেই। ছেলেদের হার্ট অ্যাটাক বেশি হয়ে থাকে। কিন্তু এই ধারণাটি একদমই ভুল। হৃদযন্ত্রে কোন জটিলতা দেখা দিলে তা আগে থেকেই জানান দেয় আমাদের শরীর। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষই তা বুঝে উঠতে পারে না। এখন দেখে নেওয়া যাক কি সেসব লক্ষণঃ
১। কোন কারণ ছাড়াই ঘাম হওয়া বা একটু কিছু করতেই হাপিয়ে উঠলে বুঝতে হবে কোন সমস্যা রয়েছে। শরীরে যদি রক্ত চলাচল ঠিক মতো না হয় তাহলে আমাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ভালোমতো অক্সিজেন পায় না। ফলে একটুতেই হাপিয়ে উঠে। অল্প বয়সে কেন হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে?
২। শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে যদি কষ্ট হয় তাহলে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা থাকে। শ্বাস নিতে কষ্ট হলে বা দম বন্ধ হয়ে যেতে গেলে খুব দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। হৃদযন্ত্রে কোন সমস্যা দেখা দিলে বুঝতে হবে ফুসফুসে অক্সিজেন ঠিকমতো পাচ্ছে না। তখন হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ দেখা দিবে। ভোজ্য তেল হিসেবে সয়াবিন নাকি সরিষা কোনটা খাবেন? আর কেনই বা খাবেন?
৩। বুকে ব্যথা অনুভব করা বা চাপ লেগে থাকার মতো অনুভূতি হলে দ্রুতই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।।
৪। যদি ঘুম থেকে উঠে হঠাত করে দেখেন যে ঘেমে ঘা ভিজে যাচ্ছে তাহলে বুঝতে হবে কোন রোগের লক্ষণ দেখা দিচ্ছে। ফুস্ফুস ভালো রাখতে উপকারী উপাদান
৫। মেয়েদের ক্ষেত্রে কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে। যেমনঃ বুকে ব্যথা, ঘাম হওয়া, হাপিয়ে উঠা, পিঠে ব্যথা, গরমে পেটে অস্বস্তির মতো কিছু রোগ লক্ষণ দেখা দিলে বুঝতে হবে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ হৃদরোগ থেকে বাচতে মাংসের এসব পদ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
2 Comments